ঢাকা ০৫:৪৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৫, ১৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাতিয়ায় গ্রেপ্তার সন্দ্বীপ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি।

সাব্বির ইবনে ছিদ্দিক, হাতিয়া

নাশকতা মামলার আসামি আলাউদ্দিন বেদন শ্বশুরবাড়ি এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন

 

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় অভিযান চালিয়ে চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দিন বেদনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার ভোরে বুড়িরচর ইউনিয়নের জোড়খালী গ্রামের শ্বশুরবাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক আলাউদ্দিন বেদন চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের হরিষপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং মৃত আবুল কাশেমের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

হাতিয়া থানা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে কালাম হাজীর বাড়ি থেকে তাকে আটক করে। এ সময় তার সঙ্গে থাকা ১৫-২০ জন সহযোগী পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়।

 

স্থানীয় সূত্র জানায়, আলাউদ্দিন বেদন দীর্ঘদিন ধরে ওই গ্রামে আত্মগোপনে ছিলেন। তিনি জোড়খালী গ্রামের বাসিন্দা নুরুল ইসলামের মেয়ের জামাই।

 

হাতিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ.কে.এম আজমল হুদা বলেন, “আটক আলাউদ্দিন বেদনকে নাশকতা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে এবং পলাতক অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।”

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৬:০৩:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫
৯ বার পড়া হয়েছে

হাতিয়ায় গ্রেপ্তার সন্দ্বীপ উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি।

আপডেট সময় ০৬:০৩:৪৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫

নাশকতা মামলার আসামি আলাউদ্দিন বেদন শ্বশুরবাড়ি এলাকায় আত্মগোপনে ছিলেন

 

নোয়াখালীর দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ায় অভিযান চালিয়ে চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলাউদ্দিন বেদনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার ভোরে বুড়িরচর ইউনিয়নের জোড়খালী গ্রামের শ্বশুরবাড়ি থেকে তাকে আটক করা হয়।

আটক আলাউদ্দিন বেদন চট্টগ্রামের সন্দ্বীপ পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের হরিষপুর গ্রামের বাসিন্দা এবং মৃত আবুল কাশেমের ছেলে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

হাতিয়া থানা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে কালাম হাজীর বাড়ি থেকে তাকে আটক করে। এ সময় তার সঙ্গে থাকা ১৫-২০ জন সহযোগী পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়।

 

স্থানীয় সূত্র জানায়, আলাউদ্দিন বেদন দীর্ঘদিন ধরে ওই গ্রামে আত্মগোপনে ছিলেন। তিনি জোড়খালী গ্রামের বাসিন্দা নুরুল ইসলামের মেয়ের জামাই।

 

হাতিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এ.কে.এম আজমল হুদা বলেন, “আটক আলাউদ্দিন বেদনকে নাশকতা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে এবং পলাতক অন্যদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।”