ঢাকা ১১:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জুলাই আন্দোলনে হামলার অভিযোগে নোবিপ্রবি কর্মকর্তাকে পুলিশে সোপর্দ

নিজস্ব সংবাদ :

জুলাই আন্দোলনে হামলার অভিযোগে নোবিপ্রবি কর্মকর্তাকে পুলিশে সোপর্দ

 

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

জুলাই আন্দোলনে সরাসরি হামলার অভিযোগে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) আইন বিভাগের সেকশন অফিসার আবদুল্লাহ আল মামুনকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। তিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উপ-স্কুল বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন বলে জানা যায়।

 

বুধবার (৯ জুলাই) বিকেলে মামুনকে কর্মস্থল থেকে আটক করে প্রক্টর অফিসে নিয়ে গেলে সেখান থেকে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।

 

মামুন জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরএলাহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের একাংশের সাবেক সভাপতি আবদুল মালেক মেম্বারের ছেলে এবং আত্মগোপনে থাকা বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার অনুসারী ছিলেন।

 

ছাত্ররা অভিযোগ করেন, জুলাই আন্দোলনে আবদুল্লাহ আল মামুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশীয় অস্ত্র হাতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান। বুধবার ওই ঘটনার ছবি-ভিডিও প্রকাশ হলে তাকে আটক করে প্রক্টর অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে সোপর্দ করা হয় পুলিশে।

 

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, আমরা শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে আইন বিভাগে কর্মরত শাখা কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুনকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। আভিযোগ তদন্তের জন্য ৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পাওয়া সাপেক্ষে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

 

সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে নোবিপ্রবি থেকে আবদুল্লাহ আল মামুনকে নিয়ে আসা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৬:৪৩:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫
১ বার পড়া হয়েছে

জুলাই আন্দোলনে হামলার অভিযোগে নোবিপ্রবি কর্মকর্তাকে পুলিশে সোপর্দ

আপডেট সময় ০৬:৪৩:৩৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫

জুলাই আন্দোলনে হামলার অভিযোগে নোবিপ্রবি কর্মকর্তাকে পুলিশে সোপর্দ

 

নোয়াখালী প্রতিনিধি:

জুলাই আন্দোলনে সরাসরি হামলার অভিযোগে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) আইন বিভাগের সেকশন অফিসার আবদুল্লাহ আল মামুনকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। তিনি কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের উপ-স্কুল বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন বলে জানা যায়।

 

বুধবার (৯ জুলাই) বিকেলে মামুনকে কর্মস্থল থেকে আটক করে প্রক্টর অফিসে নিয়ে গেলে সেখান থেকে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।

 

মামুন জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরএলাহী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের একাংশের সাবেক সভাপতি আবদুল মালেক মেম্বারের ছেলে এবং আত্মগোপনে থাকা বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল কাদের মির্জার অনুসারী ছিলেন।

 

ছাত্ররা অভিযোগ করেন, জুলাই আন্দোলনে আবদুল্লাহ আল মামুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশীয় অস্ত্র হাতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা চালান। বুধবার ওই ঘটনার ছবি-ভিডিও প্রকাশ হলে তাকে আটক করে প্রক্টর অফিসে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে সোপর্দ করা হয় পুলিশে।

 

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, আমরা শিক্ষার্থীদের অভিযোগের ভিত্তিতে আইন বিভাগে কর্মরত শাখা কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুনকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা হয়। আভিযোগ তদন্তের জন্য ৪ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির রিপোর্ট পাওয়া সাপেক্ষে পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে।

 

সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে নোবিপ্রবি থেকে আবদুল্লাহ আল মামুনকে নিয়ে আসা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।